আমাদের কথা
এই ওয়েবসাইটটি বিভিন্ন বিষয়ের ওপর আলোচনামূলক লেখা প্রকাশ করে, যা পাঠকদের জ্ঞান, চিন্তাভাবনা এবং যুক্তিবোধকে সমৃদ্ধ করতে সহায়তা করবে। এটি শিক্ষা ও জ্ঞানের প্রতি আগ্রহীদের জন্য তৈরি করা হয়েছে এবং বিশেষ করে শিক্ষার্থী, গবেষক এবং সাহিত্যপ্রেমীদের জন্য উপযোগী।
ওয়েবসাইটটিতে তিনটি প্রধান বিভাগ রয়েছে:
- পড়াশোনা: বিভিন্ন বিষয়ের উপর আলোচনামূলক লেখা।
- একাডেমিক আলোচনা: গবেষণা, সমালোচনা এবং শিক্ষামূলক আলোচনা।
- সাহিত্যের পর্যালোচনা: বই, কবিতা, নাটক এবং অন্যান্য সাহিত্যকর্মের সমালোচনা।
- সাহিত্য কর্ম: মৌলিক রচনা, অনুবাদের সংকলন
পড়াশোনা: সবসময়ই পাঠ্যবই আমাদের বিরক্ত করেছে, কোনো না কোনো উপায়ে আমরা সবসময় এড়িয়ে যেতে চাই পাঠ্যবইকে। কেউ কেউ ত সহায়ক বই/পাঠকেও অপছন্দ করি। এই ওয়েবসাইটে আমাদের প্রচেষ্টা সেই প্রয়োজনীয়/অপ্রয়োজনীয় যেকোনো পড়া/পাঠকে সহজবোধ্য ও আকর্ষণীয় করে আপনাদের সামনে উপস্থাপন করা। এখানে পাবেন বিভিন্ন বিষয়ের উপর আলোচনামূলক লেখা, যা আপনার জ্ঞানকে, চিন্তাকে, যুক্তিকে সমৃদ্ধ করবে।
শিক্ষা ও জ্ঞানের প্রতি আগ্রহীদের জন্য এই মূলত এই সেগমেন্টটা হলেও আশা রাখছি স্বল্পাগ্রহীদের মনেও নাড়া দিবে। বিভিন্ন বিষয়ের ওপর লেখা থাকবে যা আপনার জ্ঞানের ও যুক্তির ভাণ্ডারকে সমৃদ্ধ করবে।
একাডেমিক আলোচনা: গবেষণা, সমালোচনা, এবং শিক্ষামূলক আলোচনার এক অসাধারণ সংগ্রহ তৈরির চেষ্টা, যা আপনার জ্ঞানের পথকে আরও প্রসারিত করবে।
শিক্ষার্থী, গবেষক, এবং জ্ঞানপিপাসুদের জন্য এই বিভাগ, যেখানে পাবেন বিভিন্ন একাডেমিক বিষয়ের উপর আলোচনামূলক লেখা।
সাহিত্যের পর্যালোচনা: এখানে রাখছি বই, কবিতা, নাটক, এবং অন্যান্য সাহিত্যকর্মের সমালোচনামূলক/তুলনামূলক বিশ্লেষণ, যা আপনার সাহিত্যিক বোধ ও উপলদ্ধির স্তরকে উন্নত করবে।
সাহিত্যপ্রেমীদের জন্য এই বিভাগ, যেখানে পাবেন বিভিন্ন সাহিত্যকর্মের ওপর লেখা যা আপনার সাহিত্যিক মানসকে দ্বিধান্বিত করবে, আলোচিত করবে, যুক্তিতর্কে ফেলে দিবে।
সাহিত্য কর্ম: আমাদের লেখা মৌলিক কবিতা, গল্প, এবং অনুবাদের একটি সংকলন, যা আপনাকে মুগ্ধ করবে এবং অনুপ্রাণিত করবে।
সৃজনশীল লেখার প্রতি আগ্রহীদের জন্য এই বিভাগ, যেখানে পাবেন আমাদের লেখা বিভিন্ন সাহিত্যকর্ম যা আপনার মন ছুঁয়ে যাবে।
মোটকথা, এই ওয়েবসাইটটি জ্ঞানপিপাসুদের জন্য একটি মূল্যবান সম্পদ হতে পারে।
আমি ফাহমিদা আক্তার কেয়া। শিক্ষক হবার কোনো ইচ্ছাই আমার কখনো ছিল না, তবে শিক্ষক হবার পর আমি অন্য কোনো পেশার কথা আর কল্পনাও করতে পারিনি। শিক্ষকতা প্রথমে পেশা হিসেবে নিলেও কিছুদিনের মধ্যেই এটা আমার প্যাশন হয়ে যায়।
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বাংলায় স্নাতক ও স্নাতকোত্তর পাশ করেই ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজে বাংলার শিক্ষক হয়ে প্রবেশ আমার।
শিক্ষক হিসেবে শাড়ি পরতে না পারা এই মেয়েটার এখন শাড়ি সবচেয়ে প্রিয় পোশাক। বিশেষ করে মণিপুরী শাড়ি। পড়তে ও পড়াতে ভালোবাসা এই আমি আরো ভালোবাসি মানুষকে, মানুষের মনকে; ঘৃণা করি উন্নাসিকতা ও যা আঘাত করে অন্যের হৃদয়কে এমন সবকিছুকে।
খুব একটা ভালো মানুষ না হলেও প্রতিনিয়ত চেষ্টা করে যাচ্ছি ভালো থেকে ভালোতর মানুষ হবার। আমার বিশ্বাস, ভালো মানুষ হওয়া একটি ধারাবাহিক অনুশীলন। তাই নিরন্তর এই পথ চলা……
আমি জনিকা মহালদার। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে রাষ্ট্রবিজ্ঞানে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর সম্পন্ন করে বর্তমানে শিক্ষকতা পেশায় নিয়োজিত আছি। নতুন কিছু শেখা আর তা শেখানোর মাধ্যমে জ্ঞানের চর্চাকে অব্যহত রাখা এবং জ্ঞানের সৌন্দর্যকে সারা পৃথিবীতে ছড়িয়ে দেয়ার লক্ষ্যেই শিক্ষকতা পেশাকে নিজের স্বপ্ন হিসেবে বেছে নিয়েছি।
আমার ভালোলাগা, মন্দলাগা, আমার চিন্তাভাবনা, সবকিছুতেই জীবনকে বড্ড রঙীন আর সহজ দেখি। গড়পড়তা জীবনে শিক্ষকতাকে পেশা হিসেবে নেয়ার পরে, নিজেকে আরো বেশি বুঝতে শিখেছি। নিজের জানা ও শেখার চেষ্টাকে অন্যের মাঝে ছড়িয়ে দেয়ার আনন্দকে যখন চিনতে শিখেছি, তখন নিজেকে আরো শানিত করার চেষ্টায় ছুটে চলেছি। নিজেকে ভালোবেসেছি। তবেই না অন্যকে ঠিক ততটাই ভালোবাসা, মমতা দেয়া যায়, যতটা আমরা নিজেদের দিতে চাই, বা নিজেরা পেতে চাই!
জীবনকে আমি অনেক ভালোবাসি। আমি আমার মধ্যে থাকা সুন্দর চিন্তাগুলোকে আরো বেশি সুন্দর করে তুলতে ভালোবাসি।
লেখালেখি আমার ভীষণ পছন্দের বিষয়। অক্ষর দিয়ে গাঁথা মালার সৌন্দর্যের মত জীবন্ত সুন্দর হচ্ছে লেখালেখি। যেকোনো জীবনধর্মী লেখাই খুব টানে আমাকে। লেখালেখির মাধ্যমে নিজের চিন্তাভাবনা, বিশ্বাস, অভিজ্ঞতা শেয়ার করতে পছন্দ করি। নতুন কোনোকিছু জানা বা শেখার সাথে সাথে তা নিজের লেখার মাধ্যমে সবাইকে জানাতে চাই।
ভ্রমণ করতে, নতুন নতুন জায়গা ঘুরে বেড়াতে ভীষণ ভালোবাসি। অবসরে বই পড়তে, গান গাইতে কিংবা সিনেমা দেখতে বেশি ভালোলাগে।
প্রকৃতি ভালোবাসি, ভালোবাসি ইতিবাচকতা।
ভালোবাসি জীবনের সৌন্দর্য।প্রকৃতি ভালোবাসি, ভালোবাসি ইতিবাচকতা।
ভালোবাসি জীবনের সৌন্দর্য।